• Skip to main content
  • Skip to primary sidebar
  • Skip to footer

travelpvp

Get detailed information about every tourist attraction in Bangladesh, travel guides, history and travel tips. My website is your reliable travel companion to highlight the beauty of nature, culture and heritage. Explore beautiful Bangladesh together.

  • Home
  • Barishal
  • Dhaka
  • Khulna
কুয়াকাটা ভ্রমন গাইড,যাওয়ার উপায়,খাওয়া এবং ঘোরাঘুরির সম্পূর্ণ তথ্য।

কুয়াকাটা ভ্রমন গাইড,যাওয়ার উপায়,খাওয়া এবং ঘোরাঘুরির সম্পূর্ণ তথ্য।

posted on

কুয়াকাটা ভ্রমন গাইড,যাওয়ার উপায়,খাওয়া এবং ঘোরাঘুরির সম্পূর্ণ তথ্য। এটি বাংলাদেশের দক্ষিন পশ্চিম উপকূলে বরিশাল বিভাগের পটুয়াখালী জেলার কলাপাড়া থানায় বেঙ্গোপসাগরের তীরে অবস্থিত। এই সমুদ্র সৈকতের দৈর্ঘ প্রায় ১৮ কিঃমি: এবং প্রস্থ প্রায় ৪ কিঃমি:। এটি বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম সমুদ্র সৈকত।

এর চারপাশে রয়েছে বন জঙ্গল, জেলে পল্লি, রাখাইন সম্প্রদায়ের বসতি এবং নানা ঐতিহাসিক দর্শনীয় স্থান।প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের পাশাপাশি এখানকার মানুষের জীবনযাপন ও সংস্কৃতি ভ্রমণপিপাসুদের কাছে বেশ আকর্ষণীয়। যদি আপনি সমুদ্রের ঢেউয়ের শব্দে হারিয়ে যেতে চান, কিংবা সূর্যাস্তের সময় লালচে আকাশের নিচে নিজের মুগ্ধতা খুঁজে নিতে চান, তবে এই সমুদ্র সৈকত হবে আপনার জন্য উপযুক্ত গন্তব্য। এখানে আসলে আপনি একসঙ্গে পাবেন প্রকৃতি, সংস্কৃতি এবং শান্তির এক মহামিলন। আরাকান থেকে আগত রাখাইন জনগোষ্ঠী এখানে এসে বসবাস করে। তারা পানির জন্য একটি কুয়া/কুপ খনন করেছিলেন। সেই কুয়া/কুপ থেকেই কুয়াকাটা  নামের নামকরণ করা হয়।

কুয়াকাটা ভ্রমন গাইড,যাওয়ার উপায়,খাওয়া এবং ঘোরাঘুরির সম্পূর্ণ তথ্য।

 সূর্যোদয় ও সূর্যাস্তের শহর:(The city of sunrise and sunset)

বাংলাদেশের দক্ষিণ–পশ্চিম উপকূলে অবস্থিত একটি অনন্য দর্শনীয় ও মনোমুগ্ধকর স্থান হলো কুয়াকাটা পর্যটনকেন্দ্র।  বাংলাদেশে তথা  বিশ্বের একমাত্র সমুদ্র সৈকত /পর্যটনকেন্দ্র, যেখান থেকে অত্যন্ত মনোমুগ্ধকর  পরিবেশে সূর্যোদয় এবং সূর্যাস্ত দুটিই একসাথে উপভোগ করা যায়।

সি-বিচ

তাই এটি ”সাগরকন্যা” (Sea Daughter)নামেও পুরো বিশ্বে অত্যন্ত সুনামের সহিত পরিচিত লাভ করে। প্রাকৃতিক অপরূপ সৌন্দর্য,লাল সুর্যের আলো, নীরবতা,পাখির  কিচিরমিচির  আওয়াজ,বৈচিত্রময় জীবনধারা এবং  বিশাল নীল সমুদ্রের ঢেউ,সব মিলিয়ে কুয়াকাটা পর্যটক/ভ্রমনপ্রেমিদের  জন্য এক অপরূপ স্বপ্নের জায়গা। 

যাওয়ার উপায়:

সমুদ্র সৈকেতে যাওয়ার উপায় নিম্নে দেওয়া হলো।

গাড়িতে:

ঢাকা থেকে কুয়াকাটা যাওয়ার জন্য সবচেয়ে সহজ মাধ্যম হলো বাস বা লঞ্চে ভ্রমণ করা। ঢাকার গাবতলী,গুলিস্থান ও সায়েদাবাদ থেকে প্রতিদিন অনেকগুলো এসি/নন এসি পরিবহন বাস সরাসরি সাগরকন্যা কুয়াকাটার উদ্দেশ্যে ছেড়ে যায়।

ভাড়া সাধারণত এসি/নন এসি অনুযায়ি ১২০০–১৫০০ টাকার মধ্যে হয়ে থাকে। জনপ্রিয় বাস সার্ভিসগুলোর মধ্যে রয়েছেঃ শ্যামলী, ঈগল, হানিফ, এক্সপ্রেস, এবং সোহাগ পরিবহন। বাসে যেতে সময় লাগে প্রায় ১০ থেকে ১২ ঘণ্টা। আপনি চাইলে ব্যক্তিগত গাড়ি নিয়ে ঢাকা মাওয়া এক্সপ্রেসওয়ে হয়ে সরাসরি কুয়াকাটায়  আসতে পারেন।  সেখানে গাড়ি পার্কিংয়ের সু-ব্যবস্থা আছে। 

লঞ্চে:

যারা একটু আরামদায়ক ভ্রমণ করতে পছন্দ করেন, তারা ঢাকা থেকে বিলাসবহুল লঞ্চে বরিশাল যেতে পারেন। বরিশাল থেকে বাসযোগে সাগরকন্যায় যেতে পারবেন। এই রুটে ভ্রমণ করলে নদীপথের(নদীপথ শান্তির নীড়) সৌন্দর্যও উপভোগ করা যায়।

থাকার ব্যবস্থা:(Accommodation)

বাংলাদেশের দক্ষিণ উপকূলে বঙ্গোপসাগরের তীরে অবস্থিত অত্যন্ত মনোমুগ্ধকর কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকত শুধু সূর্যোদয় ও সূর্যাস্তের সৌন্দর্যের জন্যই নয়। এই সমুদ্র সৈকত আরামদায়ক থাকার ব্যবস্থার জন্যও বিখ্যাত। ভ্রমণপ্রেমীরা এখানে গেলে বাজেট অনুযায়ী হোটেল, রিসোর্ট ও কটেজে থাকার সুযোগ পান।

 থাকার ধরন:

কুয়াকাটায় থাকার জায়গাগুলো সাধারণত তিনটি ভাগে ভাগ করা যায়:

১. বিলাসবহুল রিসোর্ট (Luxury Resorts)

যারা ভ্রমণের সময় আরাম ও সৌন্দর্য একসাথে উপভোগ করতে চান, তাদের জন্য সেখানে রয়েছে কিছু চমৎকার রিসোর্ট।

সুবিধাসমূহ: সুইমিং পুল, রেষ্টুরেন্ট, ওয়াই-ফাই, রুম সার্ভিস, প্রাইভেট ব্যালকনি থেকে সাগর দেখা ইত্যাদি।
গড় ভাড়া: প্রতি রাত ৫,০০০–১০,০০০ টাকা (সিজন অনুযায়ী পরিবর্তন হয়)।

২. মাঝারি মানের হোটেল (Standard Hotels)

মধ্যবিত্ত ভ্রমণকারীদের জন্য অসংখ্য আরামদায়ক হোটেল রয়েছে।

 সুবিধাসমূহ: এসি/নন-এসি রুম, টিভি, ওয়াই-ফাই, রেষ্টুরেন্ট সার্ভিস।

গড় ভাড়া: ১,৫০০–৪,০০০ টাকা প্রতি রাত।

৩. বাজেট কটেজ ও গেস্ট হাউস (Budget Cottages & Guest Houses)

ছাত্রছাত্রী বা একক ভ্রমণকারীদের জন্য কুয়াকাটায় রয়েছে বাজেট-বান্ধব কটেজ ও গেস্ট হাউস।

  • সুবিধাসমূহ: বেসিক রুম, ফ্যান, বাথরুম, স্থানীয় খাবারের দোকান কাছাকাছি।
  • গড় ভাড়া: ৫০০–১,২০০ টাকা প্রতি রাত।

এছারা আরো কিছু থাকার হোটেলের  নাম নিচে দেয়া হলো।

১। হোটেল গ্রেভার ইন্টারন্যাশনাল।

২। হোটেল স্কাই প্যালেস।

৩। কুয়াকাটা গেষ্ট হাউজ।

৪। লাক্সারী হোটেল ও রিসোর্ট। 

৫। মিড রেঞ্জ হোটেল। হোটেল সি প্যালেস।

ভ্রমন করার সময় অনলাইনে হোটেল বুকিং করলে ভ্রমন আরও সুবিধাজনক হবে। 

কুয়াকাটায় থাকার জনপ্রিয় এলাকা:(Popular areas to stay in Kuakata)

১. সী-বিচ রোড এলাকা: সৈকতের একদম কাছাকাছি অবস্থান। এখান থেকে সূর্যোদয় খুব সহজেই দেখা যায়।
২. হোটেল-মোটেল জোন: এখানে রিসোর্ট ও হোটেলগুলোর সমাহার,। পর্যটকদের জন্য সবচেয়ে জনপ্রিয় স্থান।
৩. ফটিকঝুরি ও লাল কুঁড়ি এলাকা: খুবই শান্ত পরিবেশ পছন্দকারীদের জন্য আদর্শ জায়গা

খাবার ব্যবস্থা: 

বাংলাদেশের দক্ষিণ উপকূলে বঙ্গোপসাগরের তীরে অবস্থিত সমুদ্র সৈকত  শুধুমাত্র সূর্যোদয় ও সূর্যাস্ত দেখার জন্যই নয়, বরং ঐতিহ্যবাহী খাবারের জন্যও ভ্রমনপ্রেমিদের কাছে সমান জনপ্রিয়। সৈকত ঘুরতে আসা ভ্রমণপ্রেমীরা খাবারের জন্য  পায় সাগরের তাজা মাছ, দেশি খাবার আর স্থানীয় রান্নার ঐতিহ্যবোহী এক অসাধারণ মিশেল।

তাজা সাগরের  মাছের পদ:

সৈকতের সবচেয়ে খাবার তালিকার প্রধান আকর্ষণ হলো সাগর থেকে তোলা সদ্য ধরা মাছ। এখানকার রেষ্টুরেন্টগুলোতে পাবেন রূপচাঁদা, ইলিশ, কোরাল, কাকাড়া, লইট্টা শুকনা, চিংড়ি, কাতলা ও টেংরা মাছের ঝোল। সবই একেবারে তাজা মাছ। অভিঙ্গতাসম্পন্ন স্থানীয় রাঁধুনিরা মাছগুলো ঝাল-মসলার নিখুঁত ভারসাম্যে রান্না করে, যা খেলে মনে হবে সমুদ্রের সুস্বাধু মাছ  জিভে মিশে আছে।

দেশীয়  খাবারের বৈচিত্র্য:

মাছের পাশাপাশি এখানকার হোটেল/রেষ্টুরেন্টগুলোতে পাবেন নানা রকমের দেশিয় খাবার, যেমন ডাল, ভর্তা, ভাজি, দেশি মুরগি, গরুর কালো  ভুনা ও ডিমের তরকারি। সকালবেলা  অনেক হোটেলেই পরোটা, ডিম ভাজি ও সবজি পরিবেশন করা হয়, যা  সমুদ্র সৈকত ভ্রমণ শুরুর আগেই একদম প্রধান খাবার।

 চিংড়ি ও শুকনো মাছের স্বাদ

কুয়াকাটার স্থানীয় বাজারে পাওয়া যায় বিভিন্ন ধরনের শুকনো মাছ,যেমন লইট্টা, চিংড়ি, ইলিশ, রূপচাঁদা, যা ভ্রমণ শেষে উপহার হিসেবে নিকটবর্তী আত্নীস্বজনদের জন্য নিয়ে যাওয়া যায়। স্থানীয় অনেক দোকানে পাওয়া যায় গরম গরম চিংড়ি ফ্রাই ও ফিশ বল, যা সৈকতে বসে খেয়ে  আলাদা আনন্দ উপভোগ করা যায়।

সাগরপাড়ে চা ও কফির আড্ডা: 

সন্ধ্যায় সূর্যাস্ত দেখতে দেখতে হাতে গরম চায়ের কাপ,এটাই কুয়াকাটার ভ্রমণপিপাসুদের সবচেয়ে পছন্দের সময়। সৈকতের আশেপাশে অসংখ্য ছোট দোকানে পাওয়া যায় লেবুর চা, দুধ চা, কফি ও ডাবের পানি, যা আপনার ক্লান্তিবোধ  দূর করে মুহূর্তেই সতেজতা ফিরিয়ে আনে।

 রেষ্টুরেন্ট পরামর্শ:

নিম্নে ভ্রমনপ্রেমিদের জন্য  বেশ কিছু জনপ্রিয় রেষ্টুরেন্টের তালিকা দেওয়া হলো। 

১। রূপসি বাংলা রেস্টুরেন্ট।

২। হোটেল বনানী রেস্টুরেন্ট।

৩। সোনার বাংলা রেষ্টুরেন্ট।

৪। কুয়াকাটা সি-ফুড হাট।

৫। বাংলা রেষ্টুরেন্ট। 

 স্থানীয় পানীয় ও হালকা খাবার:

গরমের সময় সমুদ্র সৈকতের তীরে ডাবের পানি, আখের রস, ফলের জুস ও ঠান্ডা পানীয় বেশ জনপ্রিয়। সৈকতে ঘুরে বেড়ানোর সময় অনেক খুচরা বিক্রেতার কাছ থেকেই এসব পাওয়া যায়। এছাড়াও ভাজা বাদাম, পাপড়, আলুর চপ, চটপটি ও ফুচকা অনেকের প্রিয় হালকা খাবার।

 

ভ্রমনস্পট:(Tourist spot)

কুয়াকাটা সী–বিচ:

এটিই হলো সমুদ্র সৈকতের প্রধান আকর্ষণ। এখান থেকেই সূর্যোদয় এবং সূর্যাস্ত একসাথে উপভোগ করা যায়। সকালবেলা প্রকৃতির শান্ত পরিবেশে হাটলে বাতাস ও ঢেউয়ের শব্দ মনকে প্রশান্ত করে তোলে।

  ফাতরার চর:

ভিবিন্ন প্রজাতির বন্যপ্রাণীতে ভরা এই চরটিতে কুয়াকাটা থেকে ট্রলারযোগে বা স্পিডবোটে যাওয়া যায়। এই চরটি সূর্যাস্ত দেখার জন্য এক  অপূর্ব স্পট।

গঙ্গামতি বন:

 এটি হলো ছোট একটি বন, যেখানে নানা প্রজাতির পশুপাখি ও সুন্দর গাছপালা দেখা যায়। ছবি তোলার জন্য এটি একটি আদর্শ জায়গা।

মিশন রোড বৌদ্ধ মন্দির:

এখানে রয়েছে বিশাল  আকৃতির গৌতম বুদ্ধের মূর্তি। যা বাংলাদেশের অন্যতম বড় বুদ্ধমূর্তি।

 লাল কাঁকড়ার দ্বীপ:

ভ্রমনপ্রেমিদের জন্য  আকর্ষনীয় এক গন্তব্য  হলো লাল কাঁকড়ার দ্বীপ। এখানের মনোরম পরিবেশ পর্যটকদের মন কেড়ে নেয়।

আলিপুর মাছ ঘাট:

 এটি হলো বাংলাদেশের অন্যতম বৃহত্তম মাছ ধরার ঘাট। এখান থেকে প্রতিদিন শত শত ট্রলার মাছ ধরতে সমুদ্রে যায় । দৃশ্যটি  ভ্রমণকারীদের  খুবই মনোমুগ্ধকর করে তোলে।  

ভ্রমণের সময়:

অক্টোবর থেকে মার্চ পর্যন্ত কুয়াকাটা ভ্রমণের জন্য সবচেয়ে উপযুক্ত সময়। এসময় আবহাওয়া আরামদায়ক থাকে এবং সমুদ্রের ঢেউ অত্যন্ত শান্ত থাকে।

 ভ্রমণ পরামর্শ:

সূর্যোদয় দেখতে ইচ্ছে হলে ভোর ৫টার মধ্যে সৈকতে যান।

সৈকতে নেমে সাঁতার কাটার সময় সাবধানতা অবলম্বন করুন। কারন প্রবল ঢেউ হতে পারে।

বাজেট বাঁচাতে অফ-সিজনে গেলে ভালো ডিসকাউন্ট পাওয়া যায়।

শেষকথা  :

কুয়াকাটা শুধুমাত্র একটি সমুদ্রসৈকত নয়,এটি একটি প্রকৃতি ও শান্তির এক মিলনস্থল। সূর্যোদয় ও সূর্যাস্তের রঙে রাঙানো এই সাগরকন্যা ভ্রমণপ্রেমীদের মনে রেখে যায় আজীবনের স্মৃতি। তাই যদি তুমি প্রাকৃতিক প্রকৃতির মাঝে হারিয়ে যেতে চাও, সাগরের ঢেউয়ের গর্জনে মন ভরাতে চাও তাহলে সাগরকন্যা সমুদ্র সৈকত হতে পারে তোমার পরবর্তী ভ্রমনস্পট।

Filed Under: Barishal

Reader Interactions

Leave a Reply Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Primary Sidebar

search here

কুয়াকাটা সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্যাবলী (Detailed information about Kuakata)

কুয়াকাটা ভ্রমন গাইড,যাওয়ার উপায়,খাওয়া এবং ঘোরাঘুরির সম্পূর্ণ তথ্য।

কুয়াকাটা ভ্রমন গাইড,যাওয়ার উপায়,খাওয়া এবং ঘোরাঘুরির সম্পূর্ণ তথ্য। এটি বাংলাদেশের দক্ষিন পশ্চিম উপকূলে বরিশাল বিভাগের পটুয়াখালী জেলার কলাপাড়া থানায় বেঙ্গোপসাগরের তীরে অবস্থিত। এই সমুদ্র সৈকতের দৈর্ঘ প্রায় ১৮ কিঃমি: এবং প্রস্থ প্রায় ৪ কিঃমি:। এটি বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম সমুদ্র সৈকত। এর চারপাশে রয়েছে বন জঙ্গল, জেলে পল্লি, রাখাইন সম্প্রদায়ের বসতি এবং নানা ঐতিহাসিক দর্শনীয় স্থান।প্রাকৃতিক […]

Footer CTA

Pages

  • About Us
  • Contract Us
  • Privacy Policy
  • About Us
  • Contract Us
  • Privacy Policy

copyright protected by travelpvp.com!